ভুই আমলা গাছের ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন
ভুই আমলা গাছের ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। এর কারণ হচ্ছে ভুই আমলা গাছ হয়তো আমরা অনেকেই চিনি কিন্তু জানিনা এর নাম হচ্ছে ভুই আমলা। তাই আজকের এই আর্টিকেলটি আমার ভুই আমলা গাছ সম্পর্কে।
আজকের এই আর্টিকেলটি ভুঁই আমলা গাছের পরিচিতি এবং ভুই আমলা খাওয়ার নিয়ম
সম্পর্কে জানতে পারবেন। আরো জানতে পারবেন ভূই আমলা কি কাজে লাগে এবং গুনাগুন,
গুড়া করার নিয়ম ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য আর্টিকেলটি মনোযোগ
সহকারে পড়ুন।
পেজ সূচিপত্রঃ ভূঁই আমলা গাছের ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
- ভুঁই আমলা গাছের পরিচিতি
- আমলা গাছের গুনাগুন সম্পর্কে
- ভূই আমলা গাছের পাতা গুড়া করার নিয়ম
- ভূঁই আমলা গাছ খাওয়ার নিয়ম
- ভূই আমলা গাছ সংরক্ষণ পদ্ধতি
- ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে ভুঁই আমলা গাছের ব্যবহার
- মাথা ব্যথায় ভুই আমলা গাছের ব্যবহার পদ্ধতি
- ভূই আমলা গাছের উপকারিতা
- ভুঁই আমলা গাছের অপকারিতা
- ভূঁই আমলা গাছের ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে লেখকের শেষ মন্তব্য
ভূঁই আমলা গাছের পরিচিতি
ভুই আমলা গাছের ব্যবহার ও উপকারিতা জানার পাশাপাশি অবশ্যই আমাদেরকে ভূই আমলা
গাছের পরিচিতি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। আপনি যে গাছ চিনেন না তা
সম্পর্কে কিভাবে বুঝবেন যে উপকার পাবেন। সেজন্য অবশ্যই আপনাকে গাছ সম্পর্কে ভালো
ধারণা নিতে হবে এবং এর গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
সাধারণত ভোয়ে আমরা গাছগুলো জমির মধ্যে আগাছা রূপে বেড়ে ওঠে। এর উপকারিতা না
জানার কারণে অনেকে এর ব্যবহার সম্পর্কেও অবগত থাকেন না। যার কারণে খুব সহজে এটি
আগাছা ভেবে জমি থেকে উঠিয়ে ফেলে দেওয়া হয়ে থাকে। অনেকে আবার এটি ছাগল গরুকে
খাওয়ানোর কাজে ব্যবহার করেন।
এই গাছটি দেখতে লম্বা আকৃতির হয়ে থাকে এবং এর শাখা প্রশাখা রয়েছে। গায়ের সবুজ
রংয়ের ঝাল দ্বারা আবৃত থাকে। পাতাগুলো তেতুল পাতার মতো ছোট ছোট হয়ে লম্বা আকৃতি
একের পরে অন্যটি সজ্জিতভাবে সাজানো থাকে। হালকা ফ্যাকাশে সবুজ বর্ণের ফুল ফুটে
থাকে এবং ফলগুলো পাকলে লাল আকার ধারণ করে।
অনেক ছেলে মেয়েরাই এই কাজগুলোকে খেলার কাজে ব্যবহার করে থাকে। বিশেষ করে ভয়ে
আমলা গাছের ফলগুলো দেখতে খুবই সুন্দর যে ভরপুর থাকে। যার কারণে অনেকেই এটি না
লাগার ইচ্ছা থাকলেও হাত দিয়ে ছুঁয়ে দেখে। এর ফুল গুলো সুন্দরভাবে একটার পর একটা
সারিবদ্ধ ভাবে সজ্জিত থাকে ফুলগুলো সাধারণত সবুজ বা সাদা কালার হয়ে থাকে।
ভূই আমলা গাছের গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিত
ভুঁয়ে আমলা গাছের গুনাগুন সম্পর্কে জানার আগে অবশ্যই ভূই আমলা গাছের ব্যবহার ও
উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। আপনি হাতের নাগালে এই কাজ ব্যবহার করে
খুব সহজেই উপকার পাবেন। এটি নানা ধরনের গুণে সম্পূর্ণ থাকে। বিশেষ করে আপনার যদি
শরীরের কোন অংশ কেটে বা ঘা হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ঔষধি
গুনাগুন সম্পূর্ণ কাজ।
আমরা সচরাচর সাধারণভাবে পেট ব্যথা ও আমাশয় রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকি। আর আপনি
ঘরোয়া পদ্ধতি বাস প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে এই ভুঁই আমলা গাছ আমাশয় ও পেটের
ব্যথা পেয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও আপনার পেটের মধ্যে যদি কোন ধরনের
গ্যাসটিকের সমস্যা হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ভুয়ামলা গাছের ব্যবহার খুবই
গুরুত্বপূর্ণ।
আরো পড়ুনঃ জবা ফুলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
শুধু ভুয়া আমলা গাছের পাতার রস বাঘ শেকরের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে না এর ফল গুলো
খুবই ঔষুধি গুনে কার্যকর ভূমিকা পালন করে আসছে। খুব সহজে মুখের স্বাদ ফিরিয়ে
আনতে হয় আমলা গাছ ব্যবহার করতে পারেন। এর পাতাগুলো তেতুল পাতার মতো ছোট ছোট
আকৃতি থাকে যার কারণে খুব সহজে চিবিয়ে খাওয়া যায়।
ভুই আমলা গাছের পাতা গুড়া করার নিয়ম
ভূই আমলা গাছের পাতা গুড়া করা খুবই সহজ একটি পদ্ধতি। ভুই আমলা গাছের ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে আমাদেরকে খুব ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। প্রথমে আপনাকে ভয়ে আমলা
গাছের পাতাগুলো সংগ্রহ করে নিতে হবে। এরপর পাতাগুলোতে কোন প্রকার ময়লা থাকলে
সেগুলো সুন্দরভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন।
ভিজা পাতাগুলো রোদ্রে ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে। ভুঁই আমলা গাছের পাতা সংগ্রহ
করার পর এগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করে শুকিয়ে হালকা আছে একটু তার নিয়ে নিবেন।
এতে করে গুড়া করতে আপনার সুবিধা হবে। পাতাগুলো শুকিয়ে বা আগুনে তাপে মচমচে হয়ে
গেলে এগুলো হাত দিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিতে পারেন।
এছাড়াও আপনি ভুঁই আমলা গাছ সম্পূর্ণ রোদ্রে শুকিয়ে ছোট ছোট করে কেটে ব্লেন্ডারে
ব্লেন্ড করে নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। তবে একটা জিনিস খেয়াল
রাখতে হবে যে এই গাছের গোড়া করার সময় কোন ভাবেই যেন রসালো ভাব না থাকে। না হলে
এগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
ভূঁই আমলা গাছ খাওয়ার নিয়ম
ভুই আমলা গাছ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানার জন্য অবশ্যই আপনাকে ভুই আমলা গাছের
ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি যদি মনে করেন ভূই আমলা গাছ কাঁচা
অবস্থায় খাবেন সে ক্ষেত্রে কয়েকটি কাজ ভালো করে শুকিয়ে 10 থেকে 12 গ্রাম নিয়ে
পানিতে ফুটিয়ে তারপরে এটি ঠান্ডা করে খাবেন।
আর আপনি যদি মনে করেন পাঁচ থেকে ছয় গ্রাম নিয়ে ২৫০ গ্রাম পানিতে ফুটিয়ে নেয়ার পর সেটি ঠান্ডা করে নিয়মিত দিনে দুইবার খান। এতে করে আপনার ভিতরে যদি কোন ধরনের পেশাবের সমস্যা হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে এই সমস্যা থেকে খুব সহজে মুক্তি পাবেন।
আরো পড়ুনঃ পিপুল শাকের ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
বিশেষ করে আমাদের মধ্যে অনেকেই দেখা যায় যে মাঝে মাঝে পেশাব আটকে গিয়ে নানা
ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। এমনকি এই পেশাব আটকে যাওয়ার কারণে অনেকে মারা পর্যন্ত
যেতে পারে। সেজন্য আপনি যদি নিয়মিত করে দুই বেলা ভূই আমলা গাছের রস খেতে পারেন
তাহলে পেশাব আটকে থেকে মুক্তি পাবেন।
ভূই আমলা গাছ সংরক্ষণ পদ্ধতি
ভুই আমলা গাছের ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে জানার পাশাপাশি এই গাছটি কিভাবে
আপনি সংরক্ষণ করবেন তার সম্পর্কেও বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন। ভুই আমলা গাছ
সচরাচর সব সময় পাওয়া যায়। তবে আমাদের দেশে বর্ষাকালে প্রচুর পরিমাণে জমির
মধ্যে এই গাছ জন্মে থাকে।
আপনি যদি ইচ্ছা করেন তাহলে বর্ষাকালে প্রচুর পরিমাণে ভূঁই আমলা গাছ সংগ্রহ করে
সেগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করে ফ্রিজে রেখে বা শুকিয়ে সংগ্রহ করতে পারেন। তবে ভূই
আমলা গাছের পাতাগুলো সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে এগুলো শুকিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে
সুন্দরভাবে কাচের কৌটা বা প্লাস্টিকের পরিষ্কার পাত্রে সংরক্ষণ করে দীর্ঘদিন
ব্যবহার করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি এর গাছের শিকড় গুলো সংগ্রহ করার প্রসেগুলো পানি দিয়ে ভালোভাবে
পরিষ্কার করে পানি শুকিয়ে পলিথিনে করে ডিপ ফ্রিজে বা নরমালে সুন্দরভাবে সংরক্ষণ
করতে পারেন। তবে এভাবে সংরক্ষণ করা হলে এগুলো খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যাওয়ার
সম্ভাবনা থাকে। তাই এগুলো সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে শুকিয়ে গুড়া করে রাখাই
ভালো।
ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে ভুঁই আমলা গাছের ব্যবহার
আমরা সাধারণত ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য নানা ধরনের বিভিন্ন ব্যান্ডের
নাইট ক্রিম ব্যবহার করে থাকি। বিশেষ করে বর্তমান যুগে মানুষ নিজের ত্বকের সাদা
ভাব ফুটিয়ে ওঠার জন্য বিভিন্ন ধরনের বিষ বা মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে
এমন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু আমরা জানি না প্রাকৃতিকভাবে সৌন্দর্য
রহস্যর কথা।
সেজন্য অবশ্যই আপনাদেরকে ভুই আমলা গাছের ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে হবে। আপনার ত্বকের সৌন্দর্য প্রাকৃতিকভাবে বৃদ্ধি করার জন্য ভূই আমলা গাছের
ব্যবহার করতে পারেন। এ কাজ ব্যবহার করার জন্য সর্বপ্রথম গাছগুলো তুলে এনে পাঠাতে
বা ব্লেন্ডারে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন।
আরো পড়ুনঃ দূর্বা ঘাস এর ব্যবহার ও উপকারিতা জেনে নিন
এরপর এগুলো ভালোভাবে সমস্ত ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। তোকে লাগিয়ে রাখার 20 মিনিট পর
শুকনো ভাব হলে এগুলো ঠান্ডা পানির সাহায্যে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। এভাবে
ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করুন। দেখবেন আপনার
ত্বকে আপনা আপনি সৌন্দর্য ফিরে এসেছে।
মাথা ব্যথায় ভুই আমলা গাছের ব্যবহার পদ্ধতি
সাধারণত আমাদের মাথাব্যথা হয়ে থাকলে দ্রুতগতিতে ব্যথার ওষুধ বা নাপা খেয়ে থাকি।
এতে করে আমাদের শরীরে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যদিও
বর্তমানে না পাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখার জন্য সকলে সাজেস্ট করে থাকেন। তবুও
আমরা সামান্য মাথাব্যথা তে নানা ধরনের ওষুধ খেয়ে থাকি।
আপনি যদি এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে প্রাথমিকভাবে ভুই আমলা গাছের
পাতা সংগ্রহ করে সেগুলো ভালোভাবে বেটে নিন। এরপর আপনার সমস্ত কপালের অংশগুলোতে
ভুই আমলা গাছের বেটে রাখা মিশন গুলো লাগিয়ে নিন। এভাবে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখুন
এবং দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার মাথা ব্যথার সমস্যাটি সমাধান হয়ে যাবে।
এছাড়াও আপনি যদি মনে করেন দ্রুত গতিতে মাথা ব্যথাটি সারাতে চাইছেন তাহলে ঘরোয়া
বা প্রাকৃতিকভাবে ভুঁইয়ামলা গাছের সাহায্য নিতে পারেন। গাছের পাতা বা সম্পূর্ণ
কাজ সংগ্রহ করার পর শীলে বেটে বা ব্লেন্ডারের বিল করে এর রসগুলো জুস হিসাবে খেতে
পারেন। তাহলে দূরত্ব গতিতে মাথাব্যথা কমে যাবে।
ভূই আমলা গাছের উপকারিতা
ভূই আমলা গাছের উপকারিতা অনেক। তবে আমরা না জানার কারণে এগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার
করতে পারি না। তাই আজ আমি আপনাদেরকে আমার আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে বই আমলা
গাছের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করছি। যদিও আমাদের দেশে এটি
একটি আগাছা গাছ হিসেবে পরিচিত।
চলুন তাহলে আজকে আলোচনার মাধ্যমে জেনে নেয়া যাক ভুঁইয়া আমলা গাছের উপকারিতা
সম্পর্কে।
-
আপনি যদি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে ভূই আমলা গাছের রসের সাথে
চিনি মিস করে খেলে কিছুটা হলেও আরাম পাবেন।
-
অধিক পরিমাণে জ্বর ও লিভারের কোন সমস্যা হলে বুই আমলা গাছের পাতা বা বীজ বেটে
খেলে সমস্যা সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
-
শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য ভয়ে আমলা গাছের শেকর খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
রাখে।
-
যদি কোন মানুষের হাড় ভেঙে যায় সে ক্ষেত্রে ভয়ে আমলা গাছের পাতা রসের সাথে
লবনিস্ট করে মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায়
- শরীরের কোন অংশে ঘাবা পচে গেলে এই ভুই আমলা গাছের পাতা বেটে ব্যবহার করলে খুব দূরত্ব গতিতে হত সেরে ওঠে।
-
চোখের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই
ভূঁইয়ামলা গাছ
-
আমাশয় নিরাময় করতে বহি আমলা গাছের শেকর সকাল সন্ধ্যায় খেলে ভালো হয়ে যাবার
সম্ভাবনা থাকে।
-
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য বয়ে আমলা গাছের পাতার রস নিয়মিত সকাল বিকাল
খেতে হয় এতে করে ডায়াবেটিস নিরাময় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
-
অনেক সময় পায়ের নখকুনি হয়ে পায়ের খুনি ফুলে ওঠে এবং পুচ বের হয়। এমন
অবস্থা ভইয়ামলার গাছের পাতা পেটে ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়।
-
আপনি যদি কামলা রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে ভুঁই আমলা গাছের পাতার রস
সকাল বিকাল খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়
ওয়েম্যাক্স আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url