কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত
কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করার জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য লিখতে বসা। আর্টিকেলটির মাধ্যমে কারি পাতার দাম সম্পর্কে এবং কারি পাতার আঞ্চলিক নাম কি সে সম্পর্কে জানতে পারবেন।
আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আরো ও জানতে পারবেন কারি পাতা কি এবং কারি পাতার কি
কি ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে। পাশাপাশি লিভারের জন্য কারি পাতার ক্ষতিকর প্রভাব এবং
কারি পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন। আরো জানতে পারবেন কারি পাতা
চেনার উপায় ও কিভাবে চাষ করা যায়।
পেজ সূচিপত্রঃ কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত
- কারি পাতা কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত
- কারি পাতার বাংলা নাম
- কারি পাতা চেনার উপায়
- প্রতিদিন কারি পাতা খেলে কি হয়
- কারি পাতার গাছ লাগানোর নিয়ম
- নতুন চুল গজাতে কারি পাতার ভূমিকা
- বাংলাদেশে কারি পাতার কাজ কোথায় পাওয়া যায়
- কারি পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে
- কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা
- কারি পাতা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত
- কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে লেখকের শেষ মন্তব্য
কারি পাতা কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত
কারি পাতা বলতে কি বোঝায় তা জানার আগে অবশ্যই আমাদেরকে গাড়ি পাতা খাওয়ার
উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। সাধারণত কারি পাতা ভারত ও
শ্রীলংকার সম্বন্ধীয় অঞ্চলের একটি উদ্ভিদ বিশেষ। এর পাতাগুলো সবুজ এবং এবং খেতে
কিছুটা তিতা লেগে থাকে।
সাধারণত এগুলো দক্ষিণ ভারতীয় প্রতিটি খাবারের সাথে সচরাচর ব্যবহার করে থাকেন
এমনকি তারা রান্না করা কাজেও এই কারি পাতার ব্যবহার করে থাকেন। তারা বলেন যে এই
কারি পাতায় ও প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট। যায় এগুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
কারি পাতা খাওয়ার জন্য কোন ধরনের সাইট ইফেক্ট পড়ে না। এটি প্রাকৃতিকভাবে শরীরের
ওপর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। যদিও বাংলাদেশ কারি পাতার ব্যবহার
তুলনামূলকভাবে কম কিন্তু ভারতীয় দক্ষিণ শ্রীলঙ্কায় কারি পাতার ব্যবহার
তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি করা হয়ে থাকে।
কারি পাতার বাংলা নাম
কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার পাশাপাশি কারিপাতা
সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ও ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। যেহেতু আমি শুরুতে বলেছি যে
নিম পাতার মতো তিক্ত শাকযুক্ত এই কারি পাতা। এতে করে অনেকের মনে ধারণা হতে পারে
যে নিমপাতা কে হয়তো কারি পাতা বলা হয়ে থাকে কিন্তু এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল।
কারি পাতা যা করি বা মিষ্টি নিমপাতা নামে পরিচিত কিন্তু এটি আসলেই নিম পাতা না।
যদিও কারি পাতার স্বাদ কিছুটা নিম পাতার মতো তিক্ত ও ঘ্রান ও নিম পাতার মতো হয়ে
থাকে। কিন্তু এর সুগন্ধযুক্ত থাকার কারণে ভারতীয়রা প্রায় সকল খাবারে এই কারি
পাতা ব্যবহার করে থাকেন।
আরো পড়ুনঃ ভুই আমলা গাছের ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন
তারা বিভিন্ন ধরনের খাবারের সুগন্ধ যুক্ত করার জন্য নিয়মিত ভাবে এ কারি পাতা
ব্যবহার করেন। কারি পাতা বাংলাদেশেও বাংলা নাম কারি পাতা নামে পরিচিত তবে কিছু
কিছু ক্ষেত্রে এটি মিষ্টি নিম পাতা নামেও পরিচিতি লাভ করেছে। ভারত শ্রীলংকা ও
বাংলাদেশে বিভিন্ন খাবারের সুগন্ধ ও সাত বাড়ানোর জন্য কারি পাতা নিয়মিতভাবে
ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
কারি পাতা চেনার উপায়
যদিও কারি পাতা কিছুটা নিম পাতার মতো দেখতে কিন্তু এর স্বাদ ভিন্ন ধরনের। সেজন্য
অবশ্যই আমাদেরকে কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য
সঠিকভাবে জানতে হবে। সেই সাথে সঠিক কারি পাতা চিহ্নিতকরণ ও এর ব্যবহার সম্পর্কেও
জানতে হবে।
আমাদের বাংলাদেশের ভারত ও শ্রীলংকার মত বিভিন্ন ধরনের খাবারে কারি পাতা নিয়মিত
ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এতে করে খাবারের স্বাদ বেড়ে যায় এবং সুগন্ধযুক্ত ঘ্রাণ
বের হতে থাকে। কারি পাতায় সাধারণত একটি মিষ্টি স্বাদের সুগন্ধ বের হয় কিন্তু
নিমপাতা তেতো প্রকৃতির হয়ে থাকে।
যার কারণে নিম পাতা ও কারি পাতা সম্পূর্ণভাবে ভিন্ন প্রকৃতির। আপনি এটি জেনে অবাক
হবেন যে ভারতীয়রা প্রায় সকল খাবার এ নিয়ম ভাবে কারি পাতা ব্যবহার করে থাকেন।
যদিও ভারতে নিমপাতা বিভিন্ন ধরনের ভেষজ ও ওষুধ উৎপন্ন তৈরিতে ব্যবহার করে থাকে
কিন্তু কারি পাতা বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
প্রতিদিন কারি পাতা খেলে কি হয়
প্রতিদিন কারি পাতা খেলে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান শরীরে তৈরি হয়ে থাকে।
বিশেষ করে আমাদের মধ্যে যাদের হজম শক্তিতে সমস্যা হয়ে থাকে তারা যদি নিয়মিত
প্রতিদিন কারি পাতা খেতে পারে তাহলে এই হজম শক্তিও উন্নত হয়। অন্যদিকে কারি
পাতাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিদ্যমান থাকায় এটি শরীরের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
যার কারণে কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমাদেরকে বিস্তারিত
জেনে নিতে হবে। বিশেষ করে চুলে যত্নেও কারি পাতা বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে। আপনার যদি দৃষ্টি শক্তিতে কোন ধরনের সমস্যা থেকে থাকে সে কারণে নিয়মিত কারি
পাতা খেতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ পিপুল শাকের ব্যবহার ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
পাশাপাশি ওজন কমানোর জন্য এবং শরীরের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আপনি
প্রতিদিন নিয়ম করে কারি পাতা ব্যবহার করুন। এতে করে আপনার ডায়াবেটিস ওজন
নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আমাদের মধ্যে এখন বর্তমানে সচরাচর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে
মানুষ মারা যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে আছে। আর এ সমস্যার সমাধান খুব সহজে কারি
পাতা দিতে পারে।
কারি পাতার গাছ লাগানোর নিয়ম
কারি পাতার গাছ লাগানোর নিয়ম অনুসরণ করে গাছ লাগাতে হয়। বিশেষ করে আমাদের এমন কিছু গাছ রয়েছে যেগুলো অতিরিক্ত রোদে রাখলে আপনা আপনি রোদের তাপে পড়ে যায়। সেই রকম একটি গাছ হচ্ছে কারি পাতা। কারি পাতা গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে গাছটি দক্ষিণমুখী বা দক্ষিণামুখী দেয়ালের বাইরে লাগাতে হবে।
যাতে করে রোদ্রের তা তুলনামূলকভাবে কম লাগে। কারি পাতার গাছ রৌদ্রের তাপ সহ্য করতে পারেনা। আরে গাছে অন্তত সপ্তাহে একবার স্প্রে করার প্রয়োজন পড়ে। এমনভাবে স্প্রে করবেন যেন সম্পূর্ণ পাতাগুলো দেখতে পানির মাধ্যমে ধুয়ে যায় এতে করে পাতাগুলো আরো সতেজ ও বৃদ্ধি পাবে।
আপনি যদি মনে করেন যে কারি পাতার কাজ ঘরের মধ্যে রেখে উৎপাদন করবেন তাও করতে
পারেন। কারি পাতার গাছ ঘরের মধ্যে তাপের সহ্য করতে পারে কিন্তু বাইরের প্রকার
রোদের তাপ সহ্য করতে পারে না। যার কারণে কারি পাতার লা গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে কিছু
নিয়ম অনুসরণ করতে হয় এবং পাশাপাশি কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে
হবে।
নতুন চুল গজাতে কারি পাতার ভূমিকা
নতুন চুল গজাতে কারি পাতার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কারি পাতা খাওয়ার
উপকারিতা ও অপকারিতা জানার পাশাপাশি অবশ্যই নতুন চুল গজাতে কিভাবে কারি পাতা
আমাদেরকে সাহায্য করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। আমরা এটা জানি যে কারি
পাতাতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস উপাদান রয়েছে।
যেগুলো আমাদের চুলে বিভিন্নভাবে পুষ্টি উপাদান সাধন করতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনারা জেনে অবাক হবেন যে কারি পাতাতে এতটা পরিমাণে পুষ্টি ভিটামিন ও প্রোটিন থাকে যে আপনার মাথাতে নতুন চুল সহজে গজাতে পারে। যার কারণে খুব সহজেই নিয়ম করে কারি পাতা ব্যবহার করলে আপনার চুলে নতুন ভাবে পান ফিরে পাবে।
আরো পড়ুনঃ দুধিয়া গাছের পরিচিতি ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
আমাদের দেশে অনেকেই লম্বা ও চুল পরা রোগে আক্রান্ত হওয়ায় নানা ধরনের প্রোডাক্ট
ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু আপনি যদি প্রাকৃতিকভাবে নিয়ম করে কারি পাতা ব্যবহার
করতে পারেন তাহলে আপনার চুল পড়া রোধ হবে এবং অন্যদিকে নতুন চুল গজাতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এই কারি পাতা। সেজন্য অবশ্যই নিয়ম করে কারি পাতা
ব্যবহার করতে হবে।
বাংলাদেশ কারি পাতার গাছ কোথায় পাওয়া যায়
বাংলাদেশে কারি পাতার গাছ প্রায় সকল বড় বড় সবজির বাজারগুলোতে কমবেশি পাওয়া
যেতে পারে। তবে বিশেষ করে ঢাকার বড় বড় সবজি বাজারগুলোতে গিয়ে কারি পাতার খোঁজ
করলে কিছুটা হলেও পাওয়া যাবে। যদিও ঢাকা ব্যবহারের পরিমাণ খুবই কম সেও তো
সেখানেও না পেতে পারেন।
এর চেয়ে আপনি যেকোন নার্সারিতে গিয়ে কারি পাতার খোঁজ করে ছোট আকৃতির একটি কাজ সংগ্রহ করে নিয়ে আসুন। গাছটি নিয়ে এসে কিছুটা পরিমাণে ভালো মানের মাটি সংগ্রহ করে ট্রপের মধ্যে গাছটি লাগিয়ে নিয়মিত পরিচর্যা করুন। এতে করে খুব সহজে হাতের নাগালে প্রয়োজনমতো কারি পাতা পেয়ে যেতে পারবেন।
এছাড়াও আমাদের দেশের বড় বড় হোটেল গুলোতে রন্ধন-প্রদ নদীতে কারি পাতা কিছুটা
হলেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বিশেষ করে বড় বড় রেস্টুরেন্টগুলোতে চাইনিজ খাবার
এগুলোর মধ্যে কারি পাতার ব্যবহার কিছুটা পড়ে মানে বৃদ্ধি পেয়েছে কেননা এ কারি
পাতার ব্যবহার করলে খাবারে একটি সুগন্ধি বের হয়।
কারি পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে
কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এতক্ষণ আমরা আর্টিকেলটি পড়ার
মাধ্যমে কিছুটা হলেও বুঝতেও জানতে পেরেছি। যদিও আমরা প্রথমে কারিপাতা বলতে
নিমপাতা কেউ অনুভব করেছিলাম। কিন্তু এখন ধারণাটি সম্পূর্ণ বদলে গিয়েছে। নিজেদের
মধ্যে এতোটুক একটি তফাৎ এসেছে যে নিম পাতা ও কারি পাতার মধ্যে কিছুটা পরিমাণে
পার্থক্য রয়েছে।
যে সকল বৈশিষ্ট্য দেখলে বোঝা যায় যে কারি পাতা ও নিমপাতা একটি ভিন্ন প্রজাতির
গাছ। নিম পাতাতে একটি সুগন্ধ রয়েছে তিতা প্রকৃতির কিন্তু কারি পাতাতে মিষ্টি
প্রকৃতির সৌন্দর যুক্ত। যার কারণে রন্ধন প্রণালীতে কারি পাতা প্রচুর পরিমাণে
ব্যবহার করা হয়। ভারতে তো বলা যায় কারি পাতা ছাড়া তাদের রান্না অসম্পূর্ণ
থাকে।
যেহেতু কারি পাতা আমাদের হজম শক্তিকে উন্নত করতে ও হজম শক্তি বিষয়ে কোনো সমস্যা
সমস্যা থাকলে দ্রুত গতিতে তা দূর করতে সাহায্য করে। তাছাড়া আপনি নিয়মিত কারি
পাতা খেতে পারলে আপনার পেটে গ্যাস বা অ্যাসিটিক অ্যাসিটি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম
থাকে।
আপনার হজম শক্তি ও পেট পরিষ্কার রাখার জন্য আপনি যদি নিয়ম করে প্রতিদিন
সকালবেলাতে চারটি থেকে পাঁচটি কারি পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন তাহলে খুব উপকার
পাওয়া যাবে। এছাড়া আপনি যদি মনে করেন চিবিয়ে খাওয়ার চেয়ে রান্না কাজে কারি
পাতার ব্যবহার করবেন তাও করতে পারেন। তবে প্রতিদিন খালি পেটে সকালবেলা দুই থেকে
তিনটি চিবিয়ে খাওয়া ভালো।
কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা
কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। তবে আমাদেরকে কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও
অপকারিতা উভয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। কেননা যে কোন জিনিসের উপকারিতা
জানার পাশাপাশি অপকারিতাও জানতে হয়। ঠিক তেমনি কারি পাতার ক্ষেত্রেও একই।
আরো পড়ুনঃ মেটে আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন
যেহেতু আজকেরে আর্টিকেলটিতে আমি সম্পূর্ণভাবে কারি পাতা আপনাদেরকে চেনানোর চেষ্টা
করেছি। আশাকরি আজকের এ পুরো আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা কারি পাতা চীনা এবং
কারি পতাকা এবং কিভাবে ব্যবহার করবেন তা সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝতে ও জানতে
পেরেছেন।
চলুন তাহলে এবার কারি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
-
কারি পাতা আমাদের শরীরে কলেস্টরের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে
-
নিয়মিত কারি পাতা খেতে পারলে হজম শক্তি উন্নত হয়
-
কারি পাতা মাথায় ব্যবহার করলে নতুন চুল গজাতে ও চুলের সৌন্দর্যতা বৃদ্ধিতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
-
লিভারের স্বাস্থ্য উন্নত করার জন্য কারি পাতা নিয়মিত ব্যবহার করা ভালো।
-
চোখের স্বাস্থ্য উন্নত করতে কারিপাতা মুখ্য ভূমিকা পালন করে থাকে
-
আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করতে কারি পাতার
ভূমিকা অপরিসীম
-
নিয়মিত কারি পাতা খাওয়ার ফলে ওজন শক্তি কমাতে পারা যায়।
-
পেটে কোন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলে খুব সহজে কারি পাতার মাধ্যমে গ্যাসটিক ও
অ্যাসিটিটি এর সমাধান পাওয়া যায়
-
শরীরের রক্ত চলাচল উন্নত করতে কারি পাতা ভূমিকা রাখে
- কারি পাতাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়।
-
কারি পাতা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে
-
শরীরের কোন ক্ষত সারাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কারি পাতা
কারি পাতা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত
-
অতিরিক্ত পরিমাণে কারি পাতা খেলে এসিটিটি এর পরিমাণ বেড়ে যাওয়া সম্ভাবনা
থাকে।
-
প্রয়োজনের অতিরিক্ত কারি পাতা খেয়ে থাকলে পেট ব্যথা হতে পারে এমনকি বমি বমি
ভাব হয়ে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
-
আপনার শরীরে যদি রক্ত জমাট বা রক্তের কোন ধরনের সমস্যা থেকে থাকে সে ক্ষেত্রে
কারি পাতা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
-
গর্ভবতী অবস্থায় কারি পাতা খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ। যার কারণে গর্ভবতী অবস্থায়
শিশুকে দুধ পান করা রত অবস্থাতে কারি পাতা খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখার
চেষ্টা করুন।
ওয়েম্যাক্স আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url